এছাড়া ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে মঞ্চ তৈরি করে ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে যেসব ব্যক্তি বিভিন্ন পেশাজীবী ব্যানারে কর্মসূচি পালন ও সহিংসতায় উসকানি দিয়েছেন, তাদেরও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অভিযুক্ত সাংবাদিকদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করাসহ কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিদাতারা আরও জানান, গণমাধ্যমের পবিত্রতা রক্ষা ও ফ্যাসিবাদী চক্রকে বিচারের আওতায় আনতে অবিলম্বে একটি স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন করা জরুরি। দোষীদের স্থায়ীভাবে আইনের আওতায় আনা না হলে জুলাই আন্দোলনের মতো আবারও রাজপথে নামতে বাধ্য হবে বৈছাআ।
যৌথ গণস্বাক্ষরিত বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন সমন্বয়ক রিদুয়ান সিদ্দিকী, মো. ফয়সাল, সাবেক সমন্বয়ক চৌধুরী সিয়াম ইলাহী, ছাত্রনেতা মো. শাহ নেওয়াজ, মো. ফাহিমুল ইসলাম, আবদুল্লাহ আল যাওয়াদ, আহত জুলাই যোদ্ধা মো. রবিউল হাসান, ওমর ফারুক সাগর, এ.কে.এম ইশতিয়াক সম্রাট, মো. সাকিল, মো. তানভীর শরীফ, তাওসিফ ইমরোজ, আহত জুলাই যোদ্ধা মো. আদনান রাফি, রিপা মজুমদার, সমন্বয়ক নীলা আফরোজ, ফাতেমা খানম লিজা, মোছাম্মদ লাবনী, নেভী দে, মোহাম্মদ মাইনুল হোসেন, মো. রায়হান হোসেন রাফি, প্রত্যয় বড়ুয়া, হাসান আল শাহরিয়ার, ইবনে হোসাইন জিয়াদ, ফয়জুল হক জিবন, মিনজাহ রাফি, সফীকুর রুদ্র, সাফায়েত হোসেন, নাফিজা সুলতানা অমি, আব্দুল্লাহ আল নোমান, আব্দুর রহমান ও আবরার হাসান রিয়াজ প্রমুখ।