কে কতখানি ঘামবে তা নির্ভর করে পরিস্থিতির ওপর। প্রত্যেকের চেহারা ও শারীরিকভাবে একে অন্যের চেয়ে অভিন্ন থাকলেও শরীরের ওপর নির্ভর করে তাদের ঘামার ক্ষমতা একেক রকমেরই হয়।
সম্প্রতি, এ বিষয়ে এক্সপেরিমেন্টাল ফিজিওলজি’ জার্নালে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে। যেখানে দাবি করা হয়, ঘামের পরিমাণ অনেকটা নির্ভর করে ব্যক্তির দেহের আয়তনের ওপর। যাদের চেহারা বিশাল, তারা বেশি ঘামেন। আবার অপেক্ষাকৃত ছোটোখাটোরা ঘামেন কম।
অস্ট্রেলিয়ার এক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা মিয়ে প্রিফেক্টুয়াল কলেজ অফ নার্সিং-এর সহায়তায় একটি সমীক্ষা চালান। এতে অংশ নেন ৩৬ জন পুরুষ ও ২৪ জন নারী। ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ৩৬ শতাংশ আর্দ্রতায় এই ব্যক্তিদের রক্ত সঞ্চালন এবং ঘামকে নিরীক্ষা করা হয়।
এই গবেষক দলের প্রধান সঁ লোটলি জানিয়েছেন, লিঙ্গ বৈষম্যের কারণে ঘামের পরিমাণ নির্ভর করেনা। পুরুষ ও নারী প্রায়ই একই পরিমাণ ঘামেন।