পূর্ব আভিযোগের জের ধরে চসিকের ফি আদায়ের ক্ষেত্রে নির্ধারিত ফি’র চেয়ে আরো দ্বিগুণ বেশি আদায়ের সত্যতা পেয়েছে দুদক।
বুধবার (১০ এপ্রিল) চট্টগ্রাম জেলার উপ-পরিচালক লুৎফুল কবির চন্দনের নেতৃত্বে নগরভবনের নিচতলা ও স্টেশন রোডের রাজস্ব সার্কেল-৪ কার্যালয়ে অনুসন্ধান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
অভিযান শেষে লুৎফুল কবির চন্দন জানান, রাজস্ব বিভাগের প্রধান কার্যালয় ও সার্কেল অফিসের মধ্যে সমন্বয়হীনতা ও লাইসেন্সের বইয়ের কৃত্রিম সংকট রয়েছে। এছাড়া আবেদন ও বাতিলের নিবন্ধন না রাখা, আবেদনকারীকে প্রাপ্তি স্বীকার রশিদ না দিয়ে নগদ টাকা আদায়সহ সরকার নির্ধারিত ফি’র দুই-তিনগুণ বেশি আদায়ের সত্যতা পাওয়া গেছে।
পূর্ণাঙ্গ অনুসন্ধান শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রাথমিক তদন্তে পরিদর্শকদের দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া গেছে।