উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চিকিৎসক দল পাঠিয়েছে চীন। খবর রয়টার্সের।
এদিকে হংকং স্যাটেলাইটন টেলিভিশনের খবরে বলা হয়, কিম জং উন মারা গেছেন। তবে এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র কোনো ধরনের মন্তব্য করেনি। অন্যদিকে উত্তর কোরিয়া বিষয়টি নাকচ করে দিয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে নিউজ উইকের সাংবাদিকের কাছে পেন্টাগনের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে সার্বক্ষণিক তথ্য রাখছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে কিম জং উনের রোগাক্রান্ত হওয়ার ব্যাপারে মার্কিন প্রশাসনের কাছে কোনো সঠিক তথ্য নেই।
সরকারি ওই কর্মকর্তা আরো বলেছেন, কিম জং উন স্বল্প সময়ের মধ্যে তেমন কোথাও ভ্রমণে বের হননি। এমনকি উত্তর কোরিয়া সরকারের কিংবা সামরিক বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ পদে কোনো রদবদলও সম্প্রতি ঘটেনি।
তবে গত ১১ এপ্রিল সর্বশেষ জনসম্মুখে এসেছেন কিম জং উন। ওইদিন তাঁর উপস্থিতির ভিডিও সরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচার করা হয়েছিল।
এদিকে গত সোমবার গুজব ছড়িয়ে পড়ে, হার্টের জটিল অপারেশনের পর কিম জং উনের অবস্থা গুরুতর। আর সেই দাবি করে দক্ষিণ কোরিয়াভিত্তিক সংবাদপত্র ডেইলি এনকে। সিএনএন-এর এক প্রতিবেদনেও দাবি করা হয়, কিম গুরুতর অসুস্থ। তবে বিষয়টি গুজব হিসেবে উড়িয়ে দিয়েছে উত্তর কোরিয়া।