চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, করোনার অদৃশ্য সংক্রমণ থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থার দেওয়ার নির্দেশনা মেনে চলা। এ মহামারিতে নিজেকে রক্ষা করার মাধ্যমেই পরিবার, সমাজ ও দেশ রক্ষা করা সম্ভব।
চায়না জিমেন সেং ওহাং টুরিজম কোং লিমিটেডের ১০ হাজার মাক্স ও ৪শ’ পিপিই হস্তান্তরের সময় তিনি একথা বলেন।
মঙ্গলবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে নগরের টাইগারপাসে অবস্থিত চসিকের নগর ভবনের মেয়র দপ্তরে এসব সামগ্রী হস্তান্তর করা হয়।
সিটি মেয়র জিমেন সেং ওহাং টুরিজম কোং লিমিটেডকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, করোনাভাইরাস মোকাবেলায় সর্বপ্রথম সুরক্ষা দরকার সেবা প্রদানকারী ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ও যারা এই রোগীর সংস্পর্শে যায়। এজন্য মাক্স ও পিপিই অত্যন্ত জরুরি, যার সংকট এখন পৃথিবীময়। কর্পোরেট হাউসগুলো এভাবে এগিয়ে আসলে করোনা রোগীরসেবা সহজ হবে।
তিনি আরো বলেন, এ রমজান মাসে কোনো মানুষ যাতে অনাহারে না থাকে সে ব্যাপারে আমাদের মানবিকতাকে অগ্রসর করে কাজ করতে হবে। তিনি ত্রাণপ্রাপ্তি নিশ্চিতে ওয়ার্ড পর্যায়ে জনপ্রতিনিধিদের প্রস্তুতকৃত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য নগরবাসীকে পরামর্শ দেন।
মাক্স ও পিপিই হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চায়না জিমেন সেং ওহাং টুরিজম কোং লিমিটেডের পক্ষে লায়ন্স ক্লাব ও ঢাকা রাজধানীর নেতারা।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্যানেল মেয়র ড.নিছার উদ্দিন আহমদ মঞ্জু, চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সমশুদ্দোহা, চট্টগ্রাম শিশু পার্কের ডিএ যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. এনামুল হক চৌধুরী, জিএম মো. নাসির উদ্দীন, ম্যানেজার মুক্তিযোদ্ধা সোহরাব হোসেন, চসিক প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মো. শফিকুল মান্নান সিদ্দিকী ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সুদীপ বসাক।
জয়নিউজ/বিআর