আর্দশগত কারণে পটিয়া আশিয়ার বাথুয়া গ্রামের জেলা ছাত্রলীগ নেতা মনজুর মোরশেদের পরিবারের সঙ্গে স্থানীয় বিএনপি নেতা আবু মিয়া ও রাজাকার হিসেবে পরিচিত সৈয়দ মিয়ার ছেলে রফিকের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল।
এর জের ধরে গত ২ আগস্ট কোরবানির বর্জ্য অপসারণকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হন ছাত্রলীগ নেতা মনজুর মোরশেদের পরিবার। এ হামলায় তাঁর বাবা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি শরাফত আলীসহ ৮ জন গুরুতর আহত হন।
পরে স্থানীয়ভাবে বিষয়টি মীমাংসা না হওয়ায় থানায় মামলা করেন ওই ছাত্রলীগ নেতা। কিন্তু এ মামলার তেমন কোনো অগ্রগতি না হওয়ার সুযোগে পাল্টা মামলা-ভয়ভীতির কারণে এখন অনেকটাই আতঙ্কে দিন কাটছে তাঁদের।
দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক মনজুর মোরশেদ জানান, দীর্ঘদিন ধরে তারা আমাদের উপর বিভিন্নভাবে অত্যাচার করে আসছে। শুধু আমাদের নয়, অনেকের উপর তারা হামলা করছে। গত ২ আগস্ট তারা ফের হামলা চালায়। এতে আমি এবং আমাদের পরিবারের ৮ সদস্য আহত হয়। এনিয়ে বেশ আতঙ্কে আছি। এর উপর তারা হামলা করে উল্টো মামলা দিয়ে হয়রানি করছে আমাদের।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যন এম এ হাসেম বলেন, এ ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। এখন পুলিশ বিষয়টি দেখছে।
এ ব্যাপারে পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা মো. বোরহান উদ্দিন জয়নিউজকে বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর আমরা বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত পদক্ষেপ নিবো।
জয়নিউজ/হিমেল/পিডি