স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বুস্টার দেয়া হলেও টিকার কোনো ঘাটতি নেই। বুস্টার ডোজের পাশাপাশি টিকার অন্যান্য সকল কার্যক্রমও চলমান থাকবে। দেশে এখন পর্যন্ত যারা কোভিডে মারা গেছেন তাদের ৮৫% মানুষই ষাটোর্ধ। কাজেই তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে আগে।
রোববার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর একটি কেন্দ্রে পরীক্ষামূলক টিকাদানের মাধ্যমে করোনাভাইরাসের বুস্টার ডোজ দেওয়ার কর্মসূচির উদ্বোধন করে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ২৮ ডিসেম্বরের আগে সুরক্ষা অ্যাপ আপডেট করা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে আইসিটি বিভাগ। আপডেটের পর এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে কারা কারা পাচ্ছেন বুস্টার ডোজ। শুরুতে আমরা ফাইজারের বুস্টার ডোজ দেব। এরপর মডার্নাও দেয়া যাবে।
এদিকে বুস্টার ডোজ কোন প্রক্রিয়ায় দেওয়া হবে তা নির্ধারণ করা হচ্ছে বিভিন্ন দেশের প্রয়োগের প্রক্রিয়া দেখে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিস্তারিত নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।
জয়নিউজ/পিডি