ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার দুটি প্রতিষ্ঠানের ১২টি সিরাপ ব্যবহারে সতর্কতা জারি করেছে সরকার।
প্রথমে ৫ অক্টোবর ভারতীয় কোম্পানি মেডেন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের চারটি সিরাপ ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে নির্দেশনা দেয় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। সেগুলো হলো— প্রোমেথাজিন ওরাল সলিউশন বিপি ১০০ এমএল, কোফ্যাক্সমালিন বেবি কফ সিরাপ ১২৫ এমএল, ম্যাকফ বেবি কফ সিরাপ ১০০ এমএল ও ম্যাগ্রিপ এন গোল্ড সিরাপ ১০০ এমএল।
সম্প্রতি গাম্বিয়ায় এসব সিরাপ সেবন করে ৬৬ শিশুর মৃত্যু হয়। পরে বিষয়টি তদন্ত করে আফ্রিকায় এসব সিরাপ ব্যবহার না করার অনুরোধ জানায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
বুধবার (২ নভেম্বর) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশতে ইন্দোনেশিয়ার আটটি সিরাপ ব্যবহারে সতর্কতা দিয়েছে ডব্লিউএইচও।
সেগুলো হলো— টারমোরেক্স সিরাপ, ফ্লুরিন ডিএমপি সিরাপ, ইউনিবেবি কফ সিরাপ, ইউনিবেবি ডিমাম প্যারাসিটামল ড্রপস, ইউনিবেবি ডিমাম প্যারাসিটামল সিরাপ, প্যারাসিটামল ড্রপস, প্যারাসিটামল সিরাপ (মিন্ট) অ্যান্ড ভিপকল সিরাপ।
এ বিষয়ে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আসরাফ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, বাংলাদেশে এসব ওষুধ আমদানি করা হয় না। তারপরেও কেউ বিদেশে গেলে যাতে না আনে, তাই বাড়তি সতর্কতা দেওয়া হয়েছে।
জেএন/এমআর