সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্র পেল স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘শিরিনের একাত্তর যাত্রা’।
সরকারি অনুদানের এ চলচ্চিত্রটি মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে নির্মিত। এটি পরিচালনা করেছেন সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক দীপক চৌধুরী।
গল্পে প্রেক্ষাপট ১৯৭১-এর আগস্ট। তখন শহর থেকে প্রাণ বাঁচাতে গোপালপুর আসে ২২ বছর বয়সী মেডিক্যালের ছাত্রী জয়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সুমন ও জয়াদের গৃহকর্মী। কারণ, এই গ্রামে রয়েছে জয়ার পূর্বপরিচিত মুনির সাহেব। তারা এসেই জানতে পারে যার ভরসায় এ বাড়িতে উঠেছে, সেই মুনির হোসেন শান্তি কমিটির নেতা। কিন্তু মুনির হোসেনের একমাত্র মেয়ে কিশোরী শিরিন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করে।
রাজাকার কমান্ডার পিতার চোখ ফাঁকি দিয়ে কীভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া যায়? কিন্তু এ বাড়িতে আশ্রিতা তিনজনসহ শিরিনকে মুক্তিযুদ্ধে যেতেই হবে। এটাই তার পণ। এভাবেই এগিয়েছে ‘শিরিনের একাত্তর যাত্রা’র কাহিনি।
নির্মাতা দীপক জানান, আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে নারীদের অসামান্য অবদান তুলে ধরতেই তিনি ’শিরিন’ চরিত্রটি তুলে ধরেছেন।
এতে অভিনয় করেছেন লাবণ্য চৌধুরী, সাদমান, তাহমিনা অথৈ, শহীদুল আলম সাচ্চু, শিরিন আলম, সাবিনা রণি, আমজাদ সুমন, মাস্টার তাফসীর প্রমুখ।
জেএন/পিআর