সরকারি চাকরিতে বয়স বাড়ানোর প্রস্তাব জাতীয় সংসদে কণ্ঠভোটে নাকচ হয়েছে।
এর আগে স্বতন্ত্র সাংসদ রেজাউল করিম সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩০ বছরের পরিবর্তে ৩৫ বছর করার প্রস্তাব এনেছিলেন।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সংসদে রেজাউল করিমের প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যাত হয়।
এ বিষয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সংসদে বলেন, স্বাধীনতার পর প্রেক্ষাপট বিবেচনায় চাকরিতে প্রবেশে বয়সসীমা ২৫ থেকে ২৭ ও পরবর্তীতে ৩০ করা হয়। এখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সেশনজট নেই।
তিনি বলেন, ২৩ বছর বয়সে শিক্ষার্থীরা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি পাচ্ছেন। ছয়-সাত বছর চাকরির প্রস্তুতির জন্য সময় পাচ্ছেন। তা ছাড়া চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করা হলে পেনশন সংক্রান্ত জটিলতা তৈরি হবে।
‘সবমিলিয়ে সরকারি চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের যে বয়সসীমা, সেটাকে সরকার যৌক্তিক বলে মনে করছে,’ যোগ করেন তিনি।
পরে প্রস্তাবটি কণ্ঠভোটে দেওয়া হয়। কণ্ঠভোটে তাঁর প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যাত হয়।