শীতকালীন সবজি আসলেও বাজারে কমেনি সবজির দাম। বিক্রিতার বলছেন, সবজির সরবরাহ বাড়লে দাম কমবে। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ বাজার সব পর্যাপ্ত সবজি থাকলেও বিক্রিতারা বিভিন্ন অজুহাতে দাম বাড়াচ্ছে।
এছাড়া চাল ও পেঁয়াজের বাজারেও দীর্ঘদিন ধরে দাম না কমায় অস্বস্তিতে রয়েছেন নিম্ন-মধ্য আয়ের ক্রেতারা।
শুক্রবার (১৩ নভেম্বর) নগরের রিয়াজউদ্দিন বাজার, কাজীর দেউড়ি বাজার, চকবাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।
বাজারে প্রতিকেজি শিম ১০০ থেকে ১১০ টাকা, ঝিঙ্গা ৮০ থেকে ৯০ টাকা, আলু ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, তিতকরলা ৭৫ টাকা, টমেটো ৯০ টাকা, বেগুন ৭৫ থেকে ৮০ টাকা, মুলা ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ফুলকপি ৮০ থেকে ৮৫ টাকা, বাঁধাকপি ৬৫ থেকে ৭০ টাকা, পটল ৭৫ থেকে ৮০ টাকা, পেঁপে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে মাছ। প্রতিকেজি ইলিশ ৫০০ থেকে ১২শ টাকায়, তেলাপিয়া ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা, রুই ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা, কাতাল ১২০ থেকে ১৩০ টাকা, রূপচাঁদা ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা, পাবদা ৪০০ টাকা, চিংড়ি ৫০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া মাংসের বাজার আগের মতোই স্থিতিশীল। বাজারে প্রতিকেজি কেজি প্রতি ব্রয়লার মুরগি ১২০ টাকা, লেয়ার মুরগি ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, সোনালী মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকায়। প্রতিকেজি গরুর মাংস ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা এবং খাসির মাংস ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া চালের বাজারে প্রতি কেজি মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে কেজিতে ৫৫ থেকে ৬২, পাইজাম ৪৫ থেকে ৫৬ টাকায়, মোটা চাল ৪৪ থেকে ৪৫ টাকায়, চিকন চাল ৫০ থেকে ৫২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মসলার বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৭০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া রসুন কেজি প্রতি ১০০ থেকে ১৩০ টাকায়, আদা ৮০ থেকে ১৫০ টাকায়, তেজপাতা ১০০ থেকে ১৮০ টাকায়, হলুদ ১৪০ থেকে ২০০ টাকায়, জিরা ২৮০ থেকে ৪০০ টাকা, দারুচিনি ৩৫০ থেকে ৪৮০ টাকা, সয়াবিন তেল (বোতল) ১০০ থেকে ১১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
জয়নিউজ/হিমেল/পিডি