নগরের বাজারগুলোতে গেল সপ্তাহের মতো অপরিবর্তিত রয়েছে সবজি, মাছ ও মাংসের দাম। তবে গেল বছরের ডিসেম্বর থেকে বৃদ্ধি পাওয়া ভোজ্যতেল সয়াবিনের দাম এখনো কমেনি। সেইসঙ্গে চালের দামের গ্রাফ এখনো ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে।
শুক্রবার (৫ মার্চ) নগরের রিয়াজউদ্দিন বাজার, কাজীর দেউড়ি বাজার ও চকবাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।
এসব বাজারে সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিকেজি মুলা ২০ টাকায়, শালগম ২০ টাকায়, গাজর ২০ থেকে ৩০ টাকায়, শিম ৩০ থেকে ৪০ টাকায়, বেগুন ৩০ টাকায়, ঢেঁড়স ৩০ থেকে ৪০ টাকায়, টমেটো ২০ টাকায়, বরবটি ৪০ টাকায়, লাউ ৩০ টাকা, ফুলকপি ২০ টাকা, বাঁধাকপি ২০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার ৩০ টাকা, আলু ১৫ থেকে ২০ টাকা, কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা, পেঁপে ২০ থেকে ৩০ টাকায়, খিরা ২০ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে মাছ। প্রতিকেজি ইলিশ ৫০০ থেকে ১২শ টাকায়, তেলাপিয়া ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা, রুই ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা, কাতাল ১২০ থেকে ১৩০ টাকা, রূপচাঁদা ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা, পাবদা ৪০০ টাকা, চিংড়ি ৫০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে প্রতিকেজি গরুর মাংস ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা এবং খাসির মাংস ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কেজি প্রতি ব্রয়লার মুরগি ১২০ টাকা, লেয়ার মুরগি ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, সোনালী মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকায়।
চালের বাজারে প্রতিকেজি মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬২, পাইজাম ৪৫ থেকে ৫৬ টাকায়, মোটা চাল ৪৪ থেকে ৪৫ টাকায়, চিকন চাল ৫০ থেকে ৫২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১২০ টাকা, চিনি ৬০ থেকে ৬৫ টাকা।
মসলার বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজের দাম ৩৫ টাকায়, রসুন ১০০ থেকে ১৩০ টাকায়, আদা ৮০ থেকে ১৫০ টাকায়, তেজপাতা ১০০ থেকে ১৮০ টাকায়, হলুদ ১৪০ থেকে ২০০ টাকায়, জিরা ২৮০ থেকে ৪০০ টাকা, দারুচিনি ৩৫০ থেকে ৪৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভোজ্যতেল সয়াবিন লিটারে বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায়।
জয়নিউজ/হিমেল/পিডি